
অনুসন্ধানী প্রতিবেদনঃ বরিশাল সহ দেশের নানান স্থানে লোক মুখে প্রায়ই গুঞ্জন শুনি যে অমুক স্থানে অমুক ব্যাক্তির জানাজায় বাঁধা দিয়েছে পাওনাদারগণ!
কেহ বা মৃত্যুর পূর্বে নগদ অর্থ আর্থিক লেনদেন করে হঠাৎ মৃত্যু বরণ করে দেনা শোধ নাকে,তার পরেই মৃত্যুর সংবাদ পেয়ে পাওনাদারণ জানাজায় আসে ও ঝই ঝামেলা করে! যখন বলে যে কেহ কোনো কি এই মাইয়াতের কাছে দেনা পাওনা আছে? থাকলে জানাবেন পরিবারের কাছে ঠিক তখুনি কিছু কিছু স্থানে পাওনাদাররা এসে হাজির হয়ে ভরা মজলিসে বলে আমার কাছ থেকে এতো টাকা নিয়েছিলো ফেরত দেইনি,
আবার কোথাও কোথাও আত্মীয় স্বজনরা বলে আমরা সম্পত্তি পাবো আমাদের ঠকাইছে আমাদের প্রাপ্য হিস্যা বুঝাইয়া দিয়া যায়নি! এখন জানাজা ও দাফনকাজ সম্পূর্ণ করতে দিবোনা! এরকম অনেক স্থানেই ঘটে ঘাকে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ।
তবে যতোটা সম্ভব মৃত্যুতো আর বলে কয়ে আসেনা যেকোনো সময় হতে পারে তাই বেচে থাকতেই দেনা পাওনা পরিশোধ করাই উত্তম,
তা নাহলে সন্মানিত ব্যাক্তি বর্গের মৃত্যুর পরে ভরা মজলিসে অসম্মান হতে হয় তাদের ওয়ারিশ গণদের!
তেমনি একটি ঘটনা ঘটেছিলো নাকি অদ্য বরিশাল সিটির ২৫ নং ওয়ার্ড আহমদ মোল্লা সড়কে!
তাই আমরা এখন থেকে এমন ঘটনার পূরণাবৃত্তি না ঘটে এই প্রত্যাশা করি।
আর মানুষ মরে গেলে কিছু থাকেনা অতএবঃ পাওনাদার গণ ও সম্ভব হলে মৃত্যু ব্যাক্তিকে মাফ করে দেয়াই মহত্ব,
কারণ তাহলে আপনাদের মহত্ত্বের উদাহরণ সমাজে বিদ্যমান থাকবে।
জয় হোক মানবতার, মানুষ মানুষের জন্য।
এমন জীবন তুমি করিবে গঠন
মরণে হাসিবে কাদিবে ভুবন!